টিকেট / ভাড়া

স্টেশনগুলির মধ্যে ভাড়া হিসাব করুন

ভাড়া হিসাব করতে শুরুর এবং গন্তব্যের স্টেশন নির্বাচন করুন৷ সমস্ত ভাড়া গণনা করা হয় ঢাকা ট্রাফিক সমন্বয় কর্তৃপক্ষের ৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ এর সার্কুলারের উপর ভিত্তি করে৷ স্টেশনগুলির মানচিত্র এখানে দেখতে পাবেন।

Metrorail ticket machine
টিকিট ভেন্ডিং মেশিন (টিভিএম) | মাহমুদ হোসেন অপু/ঢাকা ট্রিবিউন

ভাড়া (৳): আগে শুরুর স্টেশন নির্বাচন করুন


শিক্ষার্থীদের জন্য অর্ধেক ভাড়া নেই

বিভিন্ন ধরনের টিকিট এবং পাস

এমআরটি লাইন-৬ এ ভ্রমণের জন্য একক যাত্রার টিকিট, এমআরটি পাস বা র‍্যাপিড পাস ব্যবহার করা যেতে পারে। এমআরটি পাস হল এক ধরনের ম্যাগনেটিক কন্টাক্টলেস ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট টিকেট যা সাধারণত স্মার্ট কার্ড নামে পরিচিত। এমআরটি পাস বা র‍্যাপিড পাস ব্যবহার করলে একক যাত্রার টিকিটের ভাড়ার থেকে ৩০% ডিসকাউন্ট পাওয়া যাবে।

কিভাবে টিকিট কিনবেন

একক যাত্রার টিকিট দুটি উপায়ে কেনা যায় - স্টেশনের টিকিট কাউন্টার থেকে বা স্বয়ংক্রিয় সেলফ সার্ভিস টিকিট ভেন্ডিং মেশিন (টিভিএম) থেকে।

কিভাবে এমআরটি (MRT)পাস কিনবেন

MRT Registration form
এমআরটি রেজিস্ট্রেশন ফর্ম - ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন

এমআরটি (MRT)পাস স্টেশনে শুধুমাত্র টিকিট কাউন্টার থেকে কেনা যাবে। এমআরটি পাসের জন্য ৳৫০০ (৳২০০ ফেরতযোগ্য আমানত সহ) সহ আবেদন করার জন্য একটি রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে হবে। ফর্মটি ডাউনলোড করতে ছবিতে ক্লিক করুন। এমআরটি ১০ বছরের জন্য ইস্যু করা হবে। সেলফ সার্ভিস টিকিট ভেন্ডিং মেশিন (টিভিএম) থেকে পাস টপ আপ করা যেতে পারে। ভবিষ্যতে অনলাইন বা মোবাইল টপআপের সুবিধা পাওয়া যাবে।

কিভাবে র‍্যাপিড (RAPID)পাস কিনবেন

র‍্যাপিড পাস ঢাকা মেট্রোর পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যান্য পরিবহন ব্যবস্থায় ভ্রমণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রথম বার কেনার সময় ৳৪০০ (পাসের জন্য ৳২০০ ফেরতযোগ্য আমানত সহ) দিতে হবে। স্টেশনের টিকিট কাউন্টার থেকে বা DBBL ব্যাঙ্কের নিম্নলিখিত শাখাগুলি থেকে র‍্যাপিড পাস কেনা বা টপ আপ করা যেতে পারে।

  • উত্তরা সোনারগাঁও টাউনশিপ
  • উত্তরা
  • রবীন্দ্র সরণী
  • পল্লবী
  • মিরপুর
  • মিরপু সার্কেল ১০
  • ইব্রাহিমপুর
  • শেওরাপাড়া
  • কর্পোরেট
  • ইন্দিরা রোড
  • খালপার সাব ব্রাঞ্চ
  • তালতলা
MRT Registration form
র‍্যাপিড (RAPID) ফর্ম - ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন

স্টেশন/ব্যাঙ্কে দেরী এড়াতে আগেই ফর্ম প্রিন্ট এবং পূরণ করুন। ফর্ম পূরণ করার সময় শুধুমাত্র নাম এবং মোবাইল নম্বর দেয়া প্রয়োজনীয় (* দিয়ে চিহ্নিত)। আপনি যদি না চান, অন্য তথ্য পূরণ করতে হবে না। একজন কার্ড ব্যবহারকারী সর্বনিম্ন ৳১০০ এবং সর্বোচ্চ ৳১,০০০ রিচার্জ করতে পারেন, কিন্তু কার্ডের ব্যালেন্স ৳১০,০০০-এর বেশি হতে পারে না।